Amoxicillin Paediatric Drop, 10 ml.
ওষুধের পরিমাণ: Amoxicillin Paediatric Drop (125 mg/1.25 ml) -10 ml (এ্যমোক্সিসিলিন পেডিয়েটিক ড্রপ, ১২৫ মি.লি/১.২৫ মি.লি) – ১০ মি.লি।
যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: বিভিন্ন ধরণের সংক্রমন বা প্রদাহ বা ইনফেকশন। (১) শ্বাসতন্ত্র (যেমন নিউমোনিয়া) (২) মধ্য কর্ণ (৩) সাইনাস (যেমন- সাইনোসাইটিস) (৪) টনসিল (যেমন-টনসিলাইটিস) (৫) গলা (৬) মূত্রতন্ত্র।
সেবন মাত্রা:
(প্রতি কেজি ওজনের জন্য ২০ থেকে ৪০ মি.গ্রাম প্রতিদিন ৮ ঘন্টা পরপর বিভক্ত ডোজে)
* জন্ম থেকে ২ মাস পর্যন্ত বয়সের শিশুদের জন্য: ০.৬ মি.লি অর্থাৎ প্রদত্ত ড্রপারের ২ দাগ পরিমান ১২ ঘন্ট পরপর অর্থা দিনে ২ বার ৫ থেকে ৭ দিন সেব্য
* ২ মাস থেকে ১২ মাস পর্যন্ত বয়সের শিশুদের জন্য: ১.২৫ মি.লি পর্যন্ত অর্থাৎ প্রদত্ত ড্রপারের ৪ দাগ পরিমান ৮ ঘন্ট পরপর বা দিনে ৩বার করে ৫ থেকে ৭ দিন সেব্য
যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
(১) এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (পেনিসিলিনে এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোগীদের দেয়া যাবে না)
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: (১) এলার্জি বা স্কিন র্যাশ বা ত্বকে ফুসকুড়ি, ত্বক লালচে হওয়া, চুলকানি (২)বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া (৩) পাকস্থলির অস্বাচ্ছন্দ্য বা স্টোমাক ডিসকমফোর্ট (৪) ডায়রিয়া (৫) মাথাধরা।
সাবধানতা:
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূর্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে। কোনভাবেই মেয়াদ উর্ত্তীর্ণ ঔষধ ব্যবহার করা যাবে না।
(২) সঠিক ভাবে ঔষধটি নিরাপদ পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে।
(৩) প্রতিবার সেবনের পূর্বে ভালভাবে ঝাকিয়ে নিতে হবে যাতে ভালভাবে মিশে যায়।
(৪) ঔষধ দেবার আগে মা বা অভিভাবক কে জিজ্ঞাসা করে দেখূন পূর্বে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছিল কিনা বা খেলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল কিনা।
(৫) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
(৬) ঔষুধ গোলানোর পর ৭ দিনের বেশী রাখা যাবে না।
মন্তব্য:
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।
যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে: বিভিন্ন ধরণের সংক্রমন বা প্রদাহ বা ইনফেকশন। (১) শ্বাসতন্ত্র (যেমন নিউমোনিয়া) (২) মধ্য কর্ণ (৩) সাইনাস (যেমন- সাইনোসাইটিস) (৪) টনসিল (যেমন-টনসিলাইটিস) (৫) গলা (৬) মূত্রতন্ত্র।
সেবন মাত্রা:
(প্রতি কেজি ওজনের জন্য ২০ থেকে ৪০ মি.গ্রাম প্রতিদিন ৮ ঘন্টা পরপর বিভক্ত ডোজে)
* জন্ম থেকে ২ মাস পর্যন্ত বয়সের শিশুদের জন্য: ০.৬ মি.লি অর্থাৎ প্রদত্ত ড্রপারের ২ দাগ পরিমান ১২ ঘন্ট পরপর অর্থা দিনে ২ বার ৫ থেকে ৭ দিন সেব্য
* ২ মাস থেকে ১২ মাস পর্যন্ত বয়সের শিশুদের জন্য: ১.২৫ মি.লি পর্যন্ত অর্থাৎ প্রদত্ত ড্রপারের ৪ দাগ পরিমান ৮ ঘন্ট পরপর বা দিনে ৩বার করে ৫ থেকে ৭ দিন সেব্য
যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
(১) এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (পেনিসিলিনে এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোগীদের দেয়া যাবে না)
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: (১) এলার্জি বা স্কিন র্যাশ বা ত্বকে ফুসকুড়ি, ত্বক লালচে হওয়া, চুলকানি (২)বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া (৩) পাকস্থলির অস্বাচ্ছন্দ্য বা স্টোমাক ডিসকমফোর্ট (৪) ডায়রিয়া (৫) মাথাধরা।
সাবধানতা:
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূর্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে। কোনভাবেই মেয়াদ উর্ত্তীর্ণ ঔষধ ব্যবহার করা যাবে না।
(২) সঠিক ভাবে ঔষধটি নিরাপদ পানিতে গুলিয়ে নিতে হবে।
(৩) প্রতিবার সেবনের পূর্বে ভালভাবে ঝাকিয়ে নিতে হবে যাতে ভালভাবে মিশে যায়।
(৪) ঔষধ দেবার আগে মা বা অভিভাবক কে জিজ্ঞাসা করে দেখূন পূর্বে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছিল কিনা বা খেলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল কিনা।
(৫) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
(৬) ঔষুধ গোলানোর পর ৭ দিনের বেশী রাখা যাবে না।
মন্তব্য:
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। (২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।
Sign up here with your email